নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
টাংগাইলে বাসাইল উপজেলার আরোহা মধ্যপাড়া জামে মসজিদ এর প্রসঙ্গে ।এই মসজিদটি ১৯৯৩ সালে তৈরি হয় এই মসজিদটির জমি মালিকের কাছ থেকে কয়েকজনের টাকা দিয়ে কিনে নাই কিন্তু জমি দাতা জমির দলিলের মধ্যে লেখে যে এই মসজিদ যদি কোনদিন অন্য কোন জায়গায় হস্তান্তর করা হয়। তাহলে জমি যার তারই থাকবে ওই দলিলের মধ্যেই আর একজন দুই শতাংশ দলিল করে দেয় কিন্তু তারা এতদিন জাল দলিল বলে মানুষের সাথে ঝগড়া বিবাদ করে তখনকার সভাপতি ছিল শাহাবুদ্দিন সাধারণ সম্পাদক ছিল মরহুম আলী হোসেন তারপর থেকে ইউসুফ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে দীর্ঘদিন এরপর রমজান সভাপতি ও আব্দুছ সামাদ তারা দীর্ঘদিন যাবৎ মসজিদের পরিচালনা করতেছে এটি কোন হিসাব নেই হিসাব চাইলেই।
শফিকুল ইসলাম( আফানূর মেম্বার) সাবেক সভাপতি ৮নং ওয়াট আওয়ামী লীগ তার নেতৃত্বে আবুবকর,ইউসুফ রমজান ও সামাদ এরা আওয়ামী লীগের কিছু দালাল তাদের দীর্ঘদিন যাবত সহায়তা করে আসতেছে তারা এই মসজিদের উন্নয়নের সমস্ত টাকা ও জমির দলিল দেখানোর কথা বললেই। আওয়ামী লীগের লোক দিয়ে সমাজের অন্য লোকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করত কেউ তাদের ভয়ে মুখ খুলতে পারত না! নাম বলতে অনচ্ছুক
এই ঘটনা আরোহা শালিনা পাড়া কাশিল ও হাবলা উত্তরপাড়ার অনেকই জানে সমাজবাসী এদের কাছ থেকে মুক্ত হতে চাই এবং সমাজের সমস্ত হিসাব এবং দলিল দেখতে চাই
বাংলাদেশ যখন আওয়ামী লীগের দালালদের দেশ ছাড়ার হুশিয়ার দিয়েছে তখনও তারা হিসাব দিতে এবং সমাজের শান্তি বিরাজ করতে মানুষকে এখনো ভয় বেশি দেখাচ্ছে
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের কারণে সরকার পতন হয়েছে সেই কারণে আমরা এখন সাহস পাচ্ছি তা না হলে আওয়ামী সন্ত্রাসী আমাদের উপর তাদের সন্তানসীবাহিনী লেলিয়ে দিত এখন আমরা দ্রুত এর প্রতিকার চাই